Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our ITSupportBD questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other IT people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
পিক্সেল (pixel) কি আর পিক্সেল বলতে কি বুঝায়?
পিক্সেল হচ্ছে ডিজিটাল ইমেজ বা ছবির অংশ। পিক্সেল হল একটি ইমেজের ক্ষুদ্রতম অংশ। অনেকগুলো পিক্সেল মাইল একটি ছবিতে রূপান্তরিত হয়। একটি বর্গাকৃতির পিক্সেলকে খালি চোখে দেখা যায় না। পিক্সেল শুধু যে ইমেজ গঠনের কাজ করে তা নয়। এক একটি পিক্সেলকে ধরে রাখতে হয় এক একটি বাইনারি ডাটা। সহজভাবে বলতে গেলে; ইমেজ যদি একRead more
পিক্সেল হচ্ছে ডিজিটাল ইমেজ বা ছবির অংশ।
পিক্সেল হল একটি ইমেজের ক্ষুদ্রতম অংশ। অনেকগুলো পিক্সেল মাইল একটি ছবিতে রূপান্তরিত হয়। একটি বর্গাকৃতির পিক্সেলকে খালি চোখে দেখা যায় না।
পিক্সেল শুধু যে ইমেজ গঠনের কাজ করে তা নয়। এক একটি পিক্সেলকে ধরে রাখতে হয় এক একটি বাইনারি ডাটা। সহজভাবে বলতে গেলে; ইমেজ যদি একটি রঙিন দেয়াল হয়, তাহলে এক একটি ইট এক একটি পিক্সেল।
মনে করুন, একটি ডিজিটাল ইমেজের দৈর্ঘ্যে ৩ হাজার পিক্সেল আর প্রস্থে ২ হাজার পিক্সেল। সুতরাং পুরো ইমেজের আয়তন দাঁড়ায়
৩ হাজার গুণ ২ হাজার = ৬০ লক্ষ পিক্সেল;
এটি হবে ৬ মেগাপিক্সেল এর ছবি।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী ১০ লক্ষ পিক্সেল = ১ মেগাপিক্সেল।
এই মেগাপিক্সেল-ই হচ্ছে ক্যামেরার লেন্সে তোলা ছবির আয়তনের একক।
তবে মেগা পিক্সেল কিন্তু ক্যামেরার বা ক্যামেরার লেন্সের কোন বিশেষ ক্ষমতা না। বরং ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার পর তোলা সেই ছবিটা কত পিক্সেল বিশিষ্ট হবে তার পরিমাপ।
সাধারনত বলা হয়ে থাকে যে স্থির দৃষ্টিতে একটি স্থিরচিত্র হিসেবে মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগা পিক্সেলের ছবি গ্রহন করতে পারে। তবে চলমান ছবি বা ভিডিও হিসেবে মানুষের চোখ ৭৭৭.৬গিগাপিক্সেল/সেকেন্ড পর্যন্ত চিত্রগ্রহন করতে সক্ষম। অবশ্য একেকজনের দৃষ্টিশক্তি অনুযায়ী এই সামর্থ্যের তারতম্য দেখা যায়। পিক্সেল সম্পর্কে আরো জানতে আমাদের ব্লগে প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা আছি সবসময় আপনাদের পাশেই।
See lessHow to create free business email on my domain?
[embedyt] https://www.youtube.com/watch?v=70neJS3sbHo[/embedyt] In this video, I will show you how to create the business email in 10 minutes Free. Here is the step-by-step process to create the business email in the next 10 minutes in this video. Open your browser and type Zoho mail in your searchRead more
In this video, I will show you how to create the business email in 10 minutes Free. Here is the step-by-step process to create the business email in the next 10 minutes in this video.
You can create Free business email with your domain using Zoho mail.
Also, Zoho gives you 3 types of premium plans and Package.
Scroll down the page and now you’ll see Forever Free Plan.
Forever Free Plan You can get up to five free business email accounts with 5GB per user and a 25MB attachment limit with its free forever plan.
Click the SIGN UP NOW button.
On this page, you can type your name with your email or mobile number.
Type a password for your Zoho account and click the check box.
Now click the SIGN UP BUTTON.
Verify your sign-up by entering the OTP code.
Choose the add existing domain option and click the add now button.
Then, enter your current domain and organization name.
choose your industry type in this Box. Once entered, click “Add.”
Now Verify Your Domain
The first step is to make note of the C name and Destination values, which will appear on the following screen.
Add The TXT Record on your domain DNS Zone Manager or C Panel zone manager.
Change Mail Record with Your Domain Provider.
Now that your domain is verified,
you need to update your mail records.
Remove all old MX records from your domain DNS Zone Manager or C Panel zone manager and add these 3 new MX records. These changes will complete the mail record setup process.
Now your business mail is ready for use. Let’s check. Send a test mail from this domain email. It’s working.
If you face any problem, please comment me.
What is Ruby on Rails ?
Ruby on Rails is a programming language. Like Java or the C language, Ruby is a general purpose programming language, though it is best known for its use in web programming, and Rails serves as a framework for the Ruby Language. Ruby on Rails has many positive qualities including rapid development,Read more
Ruby on Rails is a programming language.
See lessLike Java or the C language, Ruby is a general purpose programming language, though it is best known for its use in web programming, and Rails serves as a framework for the Ruby Language. Ruby on Rails has many positive qualities including rapid development, you don’t need as much code, and there are a wide variety of 3rd party libraries available. It’s used from companies ranging from small start-ups to large enterprises and everything in-between. Hulu, Twitter, Github and Living Social are using Ruby on Rails for at least one of their web applications.
What is Python ?
Python is a general purpose programming language Python was named after the Monty Python (so you know it’s fun to work with)! Python is simple and incredibly readable since it closely resembles the English language. It’s a great language for beginners, all the way up to seasoned professionals. PythoRead more
Python is a general purpose programming language
See lessPython was named after the Monty Python (so you know it’s fun to work with)! Python is simple and incredibly readable since it closely resembles the English language. It’s a great language for beginners, all the way up to seasoned professionals. Python recently bumped Java as the language of choice in introductory programming courses with eight of the top 10 computer science departments now using Python to teach coding, as well as 27 of the top 39 schools. Because of Python’s use in the educational realm, there are a lot of libraries created for Python related to mathematics, physics and natural processing. PBS, NASA and Reddit use Python for their websites.
হ্যাম রেডিও কি ?
Amateur radio, বা Ham radio হচ্ছে আমেচার রেডিও বা হ্যাম রেডিও হচ্ছে একটি বিশ্বব্যাপি কমিউনিটি যার মাধ্যমে সারা বিশ্বের প্রায় ৩ মিলিয়ন ব্যাক্তি নিজেদের মাঝে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন । ২০০৪ সালের জরিপ অনুযায়ী এমেরিকায় ৭ লক্ষ , জাপানে ৬ লক্ষ , দক্ষিন কোরিয়ায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার , থাইল্যান্ডে ১ লক্ষ ৪০ হাজRead more
Amateur radio, বা Ham radio হচ্ছে আমেচার রেডিও বা হ্যাম রেডিও হচ্ছে একটি বিশ্বব্যাপি কমিউনিটি যার মাধ্যমে সারা বিশ্বের প্রায় ৩ মিলিয়ন ব্যাক্তি নিজেদের মাঝে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন । ২০০৪ সালের জরিপ অনুযায়ী এমেরিকায় ৭ লক্ষ , জাপানে ৬ লক্ষ , দক্ষিন কোরিয়ায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার , থাইল্যান্ডে ১ লক্ষ ৪০ হাজার , কানাডায় ৫৭ হাজার , জার্মানিতে ৭০ হাজার , ইংল্যান্ডে ৬০ হাজার , সুইডেনে ১১ হাজার , নরওয়েতে ৫ হাজার এবং আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ১৬ হাজারের বেশি হ্যাম এই বিষয়ে যথেষ্ট এগিয়ে আছে । তারা স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে কাজ করে অ্যামেচার রেডিও নিয়ে আরও গবেষণা করার জন্য মহাকাশের বুকে নিজেদের অ্যামস্যাট (অ্যামেচার স্যাটেলাইট) পাঠিয়েছে, যা বিশ্বের যে কোন হ্যাম বিনা পয়সায় ব্যবহার করতে পারে !
অ্যামেচার রেডিও কিন্তু শুধু কথা বলার জন্য নয় , এই রেডিও ব্যবহার করে আপনি অ্যামেচার স্যাটালাইট , অ্যামেচার টেলিভিশন, স্লো-স্ক্যান টিভি , ফাস্ট-স্ক্যান টিভি , ডাটা ট্রান্সমিশনের বিভিন্ন মোডের ব্যবহার , মোর্স কোড ও রেডিওকে মডেম হিসেবে ব্যবহার করার মতো আরো অনেক মজার মজার কাজ করতে পারবেন । দুর্যোগের সময়েও অ্যামেচার রেডিও খুব কাজে লাগে। কারণ তখন ফোন নেটওয়ার্ক কাজ করে না। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে , এসব কাজে আমাদের সাহায্য করার জন্য সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ HAM বসে আছে , যাদের পেশা অথবা শখই হলো বিনামূল্যে অন্যান্য HAM দেরকে সাহায্য করা এবং অ্যামেচার রেডিও নিয়ে গবেষণা করা ।
আমরা যদি এশিয়ার অন্যান্য দেশের সাথে আমাদের দেশের সাথে তুলনা করি , তাহলে বলা যায় যে, আমরা অন্যান্য দেশের থেকে প্রযুক্তি ও দক্ষ লোকবলের দিক থেকে যথেষ্ট এগিয়ে আছি । কারণ আমাদের দেশে ইকোলিংকে সংযুক্ত যে রিপিটারটি আছে , সেটি ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটে সংযুক্ত আছে একটি আইএসপি-র অফিসে এবং সেই আই্এসপি এর মালিক নিজে একজন হ্যাম এবং তিনি বা্ংলাদেশের হ্যামদের থেকে কোন অর্থ নেন না এই সেবা দেয়ার বিনিময়ে । আর বাংলাদেশের হ্যামরা সবসময়ই কেউ না কেউ ব্যান্ডে থাকে । তারা সবসময়ই নিজেদের মধ্যে নানা বিষয়ে কথাবর্তা বলে , এমন কোনো দিন নেই যেদিন ব্যান্ডে ১০-১২ টা বিদেশী স্টেশন আসে না । বিদেশের প্রত্যেকটি দেশের হ্যামদের কাছে সিয়েরা ২১ ল্যান্ড (বাংলাদেশের কলসাইন S21 দিয়ে শুরু , তাই বাংলাদেশকে সিয়েরা ২১ ল্যান্ড বলা হয়) খুবই জনপ্রীয় । কারণ হচ্ছে , যখনই কোন বিদেশী স্টেশন আমাদের দেশের ইকোলিংকের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্টেশনের সাথে কথা বলতে চায় , তখন অবশ্যই কেউ না কেই তাদের উত্তর দেয় । বিদেশী স্টেশনগুলো অনেক সময়ই বাংলাদেশের স্টেশনগুলোর সাথে কথা বলে হ্যাম রেডিও সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশী হ্যামদের সাহায্য নেয় । এসবই হয় ইংরেজী ভাষায় , এতে করে আমাদের ইংরেজী ভাষার চর্চাটাও খুব বেশী হয় , যা আমাদের জন্য একান্ত দরকার । আমাদের দেশে হ্যামরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রেডিও সিগন্যাল পাঠাচ্ছেন বহনযোগ্য রিপিটার ব্যবহার করে , যেগুলো বাংলাদেশী প্রযুক্তিতে অতি সামান্য অর্থ ব্যয় করে হাতে তৈরি করা হয়েছে ।
এটার জন্য আপনার প্রথমে লাগবে একটি রেডিও সেট ও লাইসেন্স। রেডিও সেট আপনাকে মনে হয় বিদেশ থেকে আনাতে হবে। বাংলাদেশে এগুলো পাওয়া যায় না। আর লাইসেন্স নিতে হবে BTRC থেকে পরীক্ষা দিয়ে। লাইসেন্স নিতে খুব একটা খরচ পড়বে না। এটাচ ফাইল দেখুন।
See lessHow do I change my service provider in Bangladesh ?
Mobile Number Portability service launched at 158 Tk.Upon applying for the MNP, the operator will change within 72 hours. However, customers will have to wait an additional 90 days before being able to switch operators again.
Mobile Number Portability service launched at 158 Tk.Upon applying for the MNP, the operator will change within 72 hours. However, customers will have to wait an additional 90 days before being able to switch operators again.
See lessWhat is the ARK OS ?
Chinese smartphone maker Huawei make a backup Android replacement OS Name is “Ark OS.” it’s an Android fork à la Amazon’s Fire OS, or an Android-compatible OS like Jolla. It appears Huawei has trademarked a few names in Europe. In terms of the names that was filed, the listings cover ‘Huawei Ark OSRead more
Chinese smartphone maker Huawei make a backup Android replacement OS Name is “Ark OS.”
it’s an Android fork à la Amazon’s Fire OS, or an Android-compatible OS like Jolla.
It appears Huawei has trademarked a few names in Europe. In terms of the names that was filed, the listings cover ‘Huawei Ark OS,’ ‘Huawei Ark,’ ‘Ark,’ and ‘Ark OS,’ thus suggesting that Huawei’s Android and Windows alternative will be marketed as such. As usual, there’s no guarantee Huawei will ever use this name, but it’s certainly more appealing to global audiences than the ‘HongMeng OS’.
Huawei had confirmed quite recently that it is working on its own operating system as an alternative to Android, and thanks to several trademarks that Huawei submitted, we may know the name of that operating system.
The company has trademarked three names with EUIPO (European Union Intellectual Property Office), including HUAWEI ARK OS, HUAWEI ARK, ARK, and ARK OS. All of these trademarks were filed on May 24, so only a couple of days ago.
See lessকম্পিউটার মনিটরের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কিভাবে করবো?
কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা কি তা বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা হয়তো কম্পিউটার ছাড়া একদিনও চলতে পারেনা অথচ এর যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দিকে কোন নজর নেই। যেহেতু দিনের অনেকটা সময় আমরা কম্পিউটারের সামনেই কাটাই তাই এর যত্ন নেওয়াও আমদের জন্য খুবই প্রয়োজন। কেননা কম্পিউটারকে যদি পরিচর্Read more
কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা কি তা বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা হয়তো কম্পিউটার ছাড়া একদিনও চলতে পারেনা অথচ এর যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দিকে কোন নজর নেই। যেহেতু দিনের অনেকটা সময় আমরা কম্পিউটারের সামনেই কাটাই তাই এর যত্ন নেওয়াও আমদের জন্য খুবই প্রয়োজন। কেননা কম্পিউটারকে যদি পরিচর্যা না করেন, এটির প্রতি যদি যত্নবান না হন, তবে এর থেকেও ভাল ফলাফল আপনি আশা করতে পারবেন না।
নিচে কম্পিউটার মনিটরের জন্য কিছু যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ টিপস দেওয়া হল:
১) মনিটরের কাছাকাছি খাওয়া বা কিছু পান করা থেকে বিরত থাকুন।
২) মনিটরের পর্দায় খোঁচা দিবেন না কেননা এটা শুধু কাচের নয় প্লাস্টিকের ফলে ক্ষতি হতে পারে। তবে আগের সিআরটি মনিটরের পর্দা কাচের ছিল বিধায় খোঁচা দিলেও সমস্যা হত না তবে দাগ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৩) আপনার মনিটর থেকে চুম্বক জাতীয় পদার্থ দূরে রাখুন। বস্তুত, সব কম্পিউটার এবং ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি থেকে চুম্বক দূরে রাখাই ভালো!
৪) আপনার মনিটরে যদি ময়লা জমে তবে একটি নরম কাগজ, গামছা বা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। তবে এই ক্ষেত্রে স্যাঁতসেঁতে ভেজা কাপড় বা ক্লীনার্স এড়ানোর চেষ্টা করুন।
৫) যদি আপনার মনিটরে সমস্যা থাকে যেমনঃ একটু পর পর বন্ধ হয়ে যায় তবে এর সাথে লাগানো তার চেক করে দেখতে পারেন কারণ অনেক সময় তার লুজ হয়ে এই সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৬) অবশেষে, আপনার চাহিদা অনুযায়ী একে নিয়ন্ত্রন করতে ভুলবেন না। পর্দায় যদি শব্দ পড়তে সমস্যা হয় তবে মনিটরটি সরিয়ে আপনার মুখ থেকে এমন দূরত্বে রাখুন যেন লেখা সহজে পড়া যায়।
See lessকম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ কত প্রকার?
কম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ কাজের ধরণ ও প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার প্রথমত ৩ প্রকার। যথা: (১) Analog Computer (২) Digital Computer (৩) Hybrid Computer আকার ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার আবার ৪ প্রকার। যথা: (১) Super Computer (২) Mainframe Computer (৩) Micro Computer (৪) Mini Computer মানুষেরRead more
কম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ
কাজের ধরণ ও প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার প্রথমত ৩ প্রকার।
যথা:
(১) Analog Computer
(২) Digital Computer
(৩) Hybrid Computer
আকার ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার আবার ৪ প্রকার। যথা:
(১) Super Computer
(২) Mainframe Computer
(৩) Micro Computer
(৪) Mini Computer
মানুষের ব্যবহারিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে মাইক্রো কম্পিউটারকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়।
(১) Desktop Computer
(২) Laptop Computer
(৩) Notebook Computer
(৪) Palmtop Computer
কম্পিউটারের উপাদান সমূহ:
কম্পিউটারের প্রধান উপাদান ২টি।
যথা:
(১) Hardware
(২) Software
Hardware
কম্পিউটারের যে সকল যন্ত্রাংশ ধরা, ছোঁয়া এবং স্পর্শ করা যায় তাদেরকে Hardware বলা হয়। কিছু Hardware এর নামের তালিকা দেয়া হল।
যেমন:
(১) মাউস
(২) কীবোর্ড
(৩) পিন্টার
(৪) মনিটর
(৫) সিপিইউ
(৬) মাদারবোর্ড
(৭) হার্ড ডিক্স
(৮) প্রসেসর ইত্যাদি।
Software
কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রকার প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টিকে Software বলে। যা কম্পিউটারকে কার্যউপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: মানুষের শরীরটা হচ্ছে Hardware আর প্রাণটা হচ্ছে Software। মানুষের প্রাণ না থাকলে যেমন শরীরের কোন কাজ নেই ঠিক তেমনি ভাবে Software ছাড়া Hardware এর কোন কাজ নেই।
Software এর প্রকারভেদ:
Software প্রধানত দুই প্রকার।
যথা:
(১) Operating/System Software
(২) Application Software.
(১) Operating/System Software
কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের কার্যক্ষমতা ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ সম্বলিত প্রোগ্রাম সমূহকে Operating/System Software বলে। অপারেটিং সিস্টেম সমূহ সিস্টেম সফটওয়্যারের অন্তর্ভুক্ত। Windows 7, Windows 10, Windows 11, Linux, Android ইত্যাদি Operating/System Software এর উদাহরণ।
(২) Application Software
See lessকম্পিউটার দ্বারা বিভিন্ন কার্যসম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রাম সমূহকে Application Software বলে। Microsoft Office, Photoshop, Google Chrome ইত্যাদি Application Software এর উদাহরণ।
কম্পিউটার জেনারেশন কি?
কম্পিউটার প্রজন্ম: কম্পিউটার জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে এর প্রযুক্তিগত বিবর্তনকেই বোঝানো হয়ে থাকে। কম্পিউটার বিভিন্নপর্যায় অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় এসেছে। পরিবর্তন বা বিকাশের একেকটি পর্যায় বা ধাপকে একেকটি প্রজন্ম বলা হয়।কম্পিউটারকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথা চালু হয় আইবিএম কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপRead more
কম্পিউটার প্রজন্ম: কম্পিউটার জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে এর প্রযুক্তিগত বিবর্তনকেই বোঝানো হয়ে থাকে। কম্পিউটার বিভিন্নপর্যায় অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় এসেছে। পরিবর্তন বা বিকাশের একেকটি পর্যায় বা ধাপকে একেকটি প্রজন্ম বলা হয়।কম্পিউটারকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথা চালু হয় আইবিএম কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন থেকে। কম্পিউটারের প্রজন্ম ভাগকরা হয়েছে এর যান্ত্রিক পরিবর্তন ও উন্নয়নের ভিত্তিতে।
কম্পিউটার প্রজন্মকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা:
(ক) প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (First Generation Computer): ১৯৫১-১৯৫৯
(খ) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Second Generation Computer): ১৯৫৯-১৯৬৫
(গ) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Third Generation Computer): ১৯৬৫-১৯৭১
(ঘ) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (Fourth Generation Computer): ১৯৭১- বর্তমানকাল
(ঙ) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (Fifth Generation Computer): ভবিষ্যৎ প্রজন্ম
ক) প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার : ১৯৫১ সাল থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্ম বলে অনুমান করাহয়। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোয় ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো অসংখ্য ডায়োড, ট্রায়োড ভালভ, রেজিস্টার, ক্যাপাসিটরইত্যাদি দিয়ে তৈরি হতো বলে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার ছিল আকৃতিতে বড় এবং স্বল্প-গতিসম্পন্ন। এ প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতো এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন হতো।
বৈশিষ্ট্যঃ
ভ্যাকুয়াম টিউববিশিষ্ট ইলেকট্রনিক বর্তনীর ব্যবহার।
চুম্বকীয় ড্রাম মেমরি।
সীমিত ডেটা ধারণক্ষমতা।
বিশাল আকৃতির ও সহজে বহন-অযোগ্য।
পাঞ্চকার্ডের উপযোগী ইনপুট-আউটপুট সরঞ্জাম।
রক্ষণাবেক্ষণ ও উত্তাপসমস্যা বড় অসুবিধা।
উদাহরণ: IBM 704, IBM 709
খ) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৫৯ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের দ্বিতীয় প্রজন্ম বলে অনুমান করা হয়। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ভালভের পরিবর্তে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার শুরু হয়।
বৈশিষ্ট্য:
ট্রানজিস্টরের ব্যবহার।
চুম্বকীয় কোর মেমরি।
উচ্চগতিবিশিষ্ট ইনপুট-আউটপুট সরঞ্জাম।
ফরট্রান ও কোবলসহ উচ্চতর ভাষার উদ্ভব।
আকৃতির সংকোচন।
তাপসমস্যার অবসান।
গতি ও নির্ভরযোগ্যতার উন্নতি।
উদাহরণ: IBM 1400, IBM 1620
গ) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলে মনে করা হয়।তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) বা সমন্বিত চিপ থাকে, যাতে অনেক অর্ধপরিবাহী ডায়োড, ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ থাকে। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়, কাজের গতি ও নির্ভরশীলতা বহুগুণ বেড়ে যায়।
বৈশিষ্ট্য:
ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার।
সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার।
আকৃতির সংকোচন ও অধিক নির্ভরশীলতা।
একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারীর ব্যবহারের সুবিধা।
হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপক প্রচলন।
মনিটরের প্রচলন।
মিনি কম্পিউটারের প্রচলন।
আউটপুট হিসেবে VDU (Video Display Unit) ও উচ্চগতির লাইন প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়।
উদাহরণ: IBM 360, IBM 370
ঘ) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৭১ সাল থেকে বর্তমান সময়কালকে কম্পিউটারের চতুর্থ প্রজন্ম বলে ধরা হয়। এই প্রজন্মেরকম্পিউটারে LSI (Large Scale Integration) ও VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি মাইক্রো প্রসেসরব্যবহার করা হয়।
বৈশিষ্ট্য:
মাইক্রো প্রসেসরের উদ্ভব।
দামের নিম্নগতি কিন্তু ক্ষমতা বেশি।
সরাসরি প্রোগ্রাম প্যাকেজ প্রয়োগের সুবিধা।
টেবিলের ওপর রেখে কাজ করার সুবিধা।
সাধারণ মানুষের ব্যবহারের সুযোগ।
উদাহরণ: IBM 3033, IBM PC
ঙ) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার: ব্যবহারিক ক্ষেত্রে এখনো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার প্রচলিত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে পঞ্চমপ্রজন্মের কম্পিউটার চালুর অব্যাহত প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)প্রয়োগ করা হচ্ছে।
বৈশিষ্ট্য:
See lessকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
অধিক সমৃদ্ধশালী মাইক্রো প্রসেসরের ব্যবহার।
বর্তনীগুলোয় অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার।
কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে প্রদত্ত নির্দেশের অনুধাবন।
সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন।
ডেটা ধারণক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি।
Super VLSI (Very Large Scale Integration) চিপ অবতারণা করা হয়েছে।
KIPS (Knowledge Information Processing System) ব্যবহার করা হচ্ছে।