- About
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked Questions
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked Questions
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
ক্রিপ্টোকারেন্সি কি?
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল একধরণের ডিজিটাল মুদ্রা বা একধরণের ডিজিটাল সম্পদ বা অ্যাসেট, যা ক্রিপ্টোগ্রাফি নামক একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত সিস্টেম ব্যবহার করে তৈরি হয়। এই সিস্টেম সাধারণত ব্লকচেইন নামে পরিচিত। ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিবর্তনশীল, এনক্রিপ্টেড এবং নিরাপদ হওয়া তার জন্য এখন দিন প্রচলিত পেপাল, স্কোয়ার কRead more
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল একধরণের ডিজিটাল মুদ্রা বা একধরণের ডিজিটাল সম্পদ বা অ্যাসেট, যা ক্রিপ্টোগ্রাফি নামক একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত সিস্টেম ব্যবহার করে তৈরি হয়। এই সিস্টেম সাধারণত ব্লকচেইন নামে পরিচিত। ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিবর্তনশীল, এনক্রিপ্টেড এবং নিরাপদ হওয়া তার জন্য এখন দিন প্রচলিত পেপাল, স্কোয়ার ক্যাশ এবং ক্রেডিট কার্ডের মতো অনলাইন ট্রানজেকশনগুলির জন্য একটি পছন্দসই সম্পদ হিসাবে ব্যবহার হয়। প্রধান ক্রিপ্টোকারেন্সির উদাহরণ হল বিটকয়েন (Bitcoin) এবং এথেরিয়াম (Ethereum)।
See lessWhat is SaaS means?
SaaS stands for Software as a Service. It is a software licensing and delivery model where a software application is hosted by a third-party provider and made available to customers over the internet. SaaS allows users to access software applications that are centrally hosted and managed by the provRead more
SaaS stands for Software as a Service. It is a software licensing and delivery model where a software application is hosted by a third-party provider and made available to customers over the internet. SaaS allows users to access software applications that are centrally hosted and managed by the provider, rather than installing and maintaining software on their own computers or servers. Customers typically pay a subscription fee to use the software, and the provider is responsible for managing the infrastructure, security, and updates. Some examples of popular SaaS applications include email services, customer relationship management (CRM) software, and project management tools.
See less২০২৩ সালে বাংলাদেশের বেস্ট আইটি সেক্টর কোনটি ?
বাংলাদেশের আইটি সেক্টর অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বিস্তৃত হচ্ছে। সেক্টরটি নতুন প্রযুক্তি এবং সেবা সংস্থা তৈরি করছে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ লক্ষ্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আইটি সেক্টরে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের সেক্টরের বেশি উল্লেখযোগ্য উদ্যোক্তারা হল সফটওয়্যার উন্নয়ন, আউটসোর্সিং সেবা, সিকিউরিটি এবংRead more
বাংলাদেশের আইটি সেক্টর অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বিস্তৃত হচ্ছে। সেক্টরটি নতুন প্রযুক্তি এবং সেবা সংস্থা তৈরি করছে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ লক্ষ্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আইটি সেক্টরে বিনিয়োগ করা হচ্ছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের সেক্টরের বেশি উল্লেখযোগ্য উদ্যোক্তারা হল সফটওয়্যার উন্নয়ন, আউটসোর্সিং সেবা, সিকিউরিটি এবং সাইবার সুরক্ষা, ইলেকট্রনিক কমার্স এবং ডিজিটাল মার্কেটিং। বাংলাদেশে এই সেক্টরের উন্নয়নে অনেক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে, যা বিভিন্ন সেবা ও প্রোডাক্ট উন্নয়নে অবদান রাখছে।
এছাড়াও, স্মার্টফোন ব্যবহার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দেশ হিসাবে বাংলাদেশের ডিজিটাল বিপ্লব দ্রুত বিস্তৃত হচ্ছে।
See lessWhat is SaaS means?
A method of distributing applications over the Internet as a service is known as software as a service (or SaaS). You can avoid complicated software and hardware maintenance by just accessing software over the Internet rather than installing and maintaining it. SaaS applications are also referred toRead more
A method of distributing applications over the Internet as a service is known as software as a service (or SaaS). You can avoid complicated software and hardware maintenance by just accessing software over the Internet rather than installing and maintaining it.
SaaS applications are also referred to as hosted software, web-based software, and on-demand software. Whatever name they go by, SaaS applications run on the servers of a SaaS provider. Security, availability, and performance of access to the application are all managed by the supplier.
A cloud provider hosts applications and gives them online access to customers as part of the software-as-a-service (SaaS) distribution paradigm. In this paradigm, a third-party cloud provider may be hired by an independent software vendor (ISV) to host the application. Or, with bigger businesses like Microsoft, the software seller may also double as the cloud provider.
See lessWhat is the meaning of generation in Intel processors?
Generations of Intel processors means: The generations are one of the most challenging sections of Intel processor naming. the joyous news After seeing it explained, it's simple to understand. Technology enthusiasts frequently discuss the many "Lake" CPU families, including Whiskey, Ice, and Sky, asRead more
Generations of Intel processors means:
The generations are one of the most challenging sections of Intel processor naming. the joyous news After seeing it explained, it’s simple to understand. Technology enthusiasts frequently discuss the many “Lake” CPU families, including Whiskey, Ice, and Sky, as well as the 9th, 10th, and 11th generation processors. However, “lakes,” “generations,” and “microarchitectures” are all synonyms for one another.
Every generation offers notable performance improvements that boost productivity and connectivity. These improvements include longer battery life, faster clock speeds at up to 5.3 GHz with Turbo Boost, Intel WiFi 6 (Gig+), ThunderboltTM 3 technology, and immersive 4K HDR.
For desktops:
K is unlocked CPU (For example Core i7–9700K)
X is the Extreme series of CPU (For example Core i9–9960X)
XE is the highest core count variant of X CPU (For example Core i9–10980XE)
R (Broadwell only) is a CPU that fits in BGA sockets
C (Broadwell only) is the K series but for Broadwell
T is low power desktop CPU (For example Core i3–9300T)
F is CPU without integrated graphics (For example Core i5–9400F)
For laptops:
U is low power laptop CPU (For example Core i3–10110U)
Y is ultra-low power CPU (For example Core i7–10510Y)
H is high power CPU (For example Core i7–9750H)
G (Gen 8) is CPU with AMD Radeon Vega iGPU (For example Core i7–8809G)
G (Gen 10) is CPU with Iris Pro iGPU (For example Core i5–1065G7)
HQ (before Gen 8) is an H CPU with 4 cores (For example Core i7–7920HQ)
The central family of Intel CPUs is called the Core. When they were first introduced in 2006, they took the place of the well-liked Pentium line as the norm for high-end CPU chips. They release a new generation every one to two years and provide a variety of models including Core i3, i5, i7, i9, and X.
As a general rule, the better the chip is 1) the higher the Core I number; and 2) the newer the generation. Therefore, an Intel Core I7 CPU will perform better than an Intel Core i5 processor, and an Intel Core i9 chip from the 11th generation performs better (and has more features) than a Core i9 chip from the 10th generation.
Indicator of Generation
The first or first and second digits of the 4 or 5-digit processor number will indicate the processor generation.
The numerals would begin with 8XXX or 9XXX if the CPU belonged to a generation that only had one integer (for example, the 8th or 9th generation). The numbers would be line 10XXX or 11XXX, respectively, whether it belonged to the 10th or 11th generation.
The generation denotes the number of characteristics of the processor, including its release date, the size of the transistors it uses, the type and size of its cache, etc.
See lessHow to check someone’s location with Whatsapp?
First, You need to install Packet Capture Go to the Google Play Store and install an application called Packet Capture. Once the application is installed, open it and press the play symbol with a 1 and put the Whatsapp application. Call the person and when he answers and then hangs up, Packet CapturRead more
First, You need to install Packet Capture
This is for educational purposes only.
I am not responsible for any bad acts of this method (Does not work in groups)
See lessফোনের কাস্টম রোম কি?
আমরা যারা Android ফোন ইউজ করি আমাদের ফোনে তিন ধরনের রম থাকে ১.স্টক রম ২.কাস্টম রম এবং ৩. সাইনোজেন মোড। আসলে সাইনোজেন মোড কাস্টম রমের মধ্যই পড়ে। তাই বলা যায় দুই ধরনের রম থাকে। ১. স্টক রম : আসলে স্টক রম হল আপনার ফোন কিনার পর যে রম অফিসিয়ালি দেওয়া থাকে তাই স্টক রম। ২. কাস্টম রম : অফিশিয়াল রমকে কাসRead more
আমরা যারা Android ফোন ইউজ করি আমাদের ফোনে তিন ধরনের রম থাকে
১.স্টক রম
২.কাস্টম রম এবং
৩. সাইনোজেন মোড।
আসলে সাইনোজেন মোড কাস্টম রমের মধ্যই পড়ে। তাই বলা যায় দুই ধরনের রম থাকে।
১. স্টক রম :
আসলে স্টক রম হল আপনার ফোন কিনার পর যে রম অফিসিয়ালি দেওয়া থাকে তাই স্টক রম।
২. কাস্টম রম :
অফিশিয়াল রমকে কাস্টোমাইজ করে যে রম বানানো হয় তাই কাস্টম রম।যেমন Galaxy s ফোনে অফিসিয়ালি বেশি আপডেট পাবেন না। কিন্তু কাস্টম রমে আপনি আপডেট ইউজ করতে পারবেন। অর্থাৎ কাস্টম রমের কারণেই আপনি আপডেট স্বাদ নিতে পারছেন। আরও নানা ধরনের ভাল ভাল ফিচার কাস্টম রমে থাকে যা স্টক রমে থাকে না।
প্রায় সব ফোনের কাস্টম রম পাওয়া যায় তবে ব্রান্ড এর ফোনের কাস্টম রম বেশী পাওয়া যায়।
See lessকাস্টম রমে কি সুবিধা দিতে পারে এবং কেন কাস্টম রম ইন্সটল করবো?
কাস্টম রোমের সুবিধা গোল হচ্ছে :- ফার্মওয়ার Update: স্টক ফার্মওয়্যারের চেয়ে কাস্টম রমের আপডেট পাওয়া যায় অনেক তাড়াতাড়ি। যেহেতু অনেক ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডেভেলপাররা মিলে কাস্টম রম বানায়, তাই কয়েক সপ্তাহ পর পর নাইটলি বিল্ড রিলিজ করা হয় যাতে নতুন ফিচার যুক্ত করা থাকে। Better Performance: কাস্টম রমে সব ধরনের ব্Read more
কাস্টম রোমের সুবিধা গোল হচ্ছে :-
ফার্মওয়ার Update:
স্টক ফার্মওয়্যারের চেয়ে কাস্টম রমের আপডেট পাওয়া যায় অনেক তাড়াতাড়ি। যেহেতু অনেক ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডেভেলপাররা মিলে কাস্টম রম বানায়, তাই কয়েক সপ্তাহ পর পর নাইটলি বিল্ড রিলিজ করা হয় যাতে নতুন ফিচার যুক্ত করা থাকে।
Better Performance:
কাস্টম রমে সব ধরনের ব্লোটওয়্যার আন-ইন্সটল করা থাকে। তাই এটা স্টক রমের তুলনায় ফাস্ট হয়, র্যা মও কম খরচ হয়। এছাড়া অনেক সময় রমের সাথে কাস্টম কার্নেল দেওয়া থাকে যেটা ডিভাইস আরও দ্রুত করতে সাহায্য করে।
Android Version Upgrade:
কাস্টম রম ডেভেলপ করার অন্যতম উদ্দেশ্য থাকে এন্ড্রয়েডের ভার্সন আপগ্রেড করা। অর্থাৎ আপনি কাস্টম রমের মাধ্যমে আপনার মোবাইলের এন্ড্রইডের আপডেট ভার্সন ইন্সটল করতে পারবেন । তবে এটা নির্ভর করে আপনার ডিভাইসের জন্য কেউ আপগ্রেডেড রম রিলিজ করেছে নাকি তার উপর।
Better Software Support:
কাস্টম রমে অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপের জন্য সাপোর্ট দেওয়া থাকে যা হয়তো আগে স্টক রমে ইন্সটল হত না।
ফোনের প্রসেসরের স্পিড কন্ট্রোলঃ
আগেই বলেছি এন্ড্রয়ডে সব কিছুকেই ফাইল হিসেবে দেখা যায়। তাই রুট পারমিশন থাকলে আপনি আপনার ফোনের প্রসেসরের স্পিডও বাড়াতে পারবেন। এটাকে বলে ওভারক্লকিং। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের প্রসেসরের সর্বোচ্চ স্পিড ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এতে করে আপনার ব্যাটারি অনেক বেশি খরচ হবে। আবার আপনি ইচ্ছা করলে ব্যাটারি বাঁচানোর জন্য সিপিইউ স্পিড কমিয়েও রাখতে পারেন। এটাকে আন্ডারভোল্টিং বলে।
ফোন ব্যাকআপঃ
See lessরুট করার সবচাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে ব্যাকআপ তৈরি করা। গুগল হয়ত কিছু ব্যাকআপ সুবিধা দেয় কিন্তু সেটা কন্ট্যাক্টস, ক্যালেন্ডার, জি-মেইল পর্যন্তই। রুট করার মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের সফটওয়ারের একটা হুবহু কপি করে রাখতে পারবেন এপ্লিকেশন সেটিংস সহ!! ধরুন রুট করার পর রম আপগ্রেড করবেন বা কাস্টম রম ইন্সটল করতে মন চাইলো। ইন্সটল করার পরে দেখলেন ভালো লাগছে না। তখন? ব্যাকআপ করা থাকলে সেই ফাইলটি ফ্ল্যাশ করুন, আপনার ডিভাইস ঠিক আগের মত অবস্থায় ফিরে যাবে। আপনার মেমোরি কার্ডের ফাইলগুলো পর্যন্ত ফিরে পাবেন একইরকম ভাবে। এজন্য রুট করার পর যা কিছু করার আগে ব্যাকআপ করে নিন।
আপনার আপ্লিকেশন ডাটাসহ ব্যাকআপ করার জন্য Titanium Backup ব্যবহার করতে পারেন।
ফোনের স্টক রম ব্যাকআপ করার জন্য কাস্টম রিকভারি ইন্সটল করতে পারেন।
আপনার ডিভাইস MTK চিপসেট হলে নিজেই রিকভারি বানিয়ে নিতে পারবেনঃ
অথবা সরাসরি MTK Droid Tools দিয়েই ব্যাকআপ নিয়ে রাখতে পারবেনঃ
এই ব্যাকআপ ফাইল SP Flash Tools দিয়ে ফ্ল্যাশ করতে হবে,
ফোনের র্যাম বাড়ানো এবং ফোন ফাস্ট করাঃ
আপনার ফোনে অনেক অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে আপনার র্যা ম অকুপাই করে রাখে। যার কারনে ফোন স্লো হয়ে যায় এবং ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি খরচ হয়। এর জন্য আপনি আপনার ফোনের অ্যাপ্লিকেশন গুলো হাইবারনেট করে রাখতে পারেন Greenify দিয়ে।
হয়তো আপনার ফোনের র্যা ম খুব কম, কাজ করতে সমস্যা হয়। ইচ্ছা করলে ভার্চুয়ালি র্যাম বাড়াতে পারেন।
পিক্সেল (pixel) কি আর পিক্সেল বলতে কি বুঝায়?
পিক্সেল হচ্ছে ডিজিটাল ইমেজ বা ছবির অংশ। পিক্সেল হল একটি ইমেজের ক্ষুদ্রতম অংশ। অনেকগুলো পিক্সেল মাইল একটি ছবিতে রূপান্তরিত হয়। একটি বর্গাকৃতির পিক্সেলকে খালি চোখে দেখা যায় না। পিক্সেল শুধু যে ইমেজ গঠনের কাজ করে তা নয়। এক একটি পিক্সেলকে ধরে রাখতে হয় এক একটি বাইনারি ডাটা। সহজভাবে বলতে গেলে; ইমেজ যদি একRead more
পিক্সেল হচ্ছে ডিজিটাল ইমেজ বা ছবির অংশ।
পিক্সেল হল একটি ইমেজের ক্ষুদ্রতম অংশ। অনেকগুলো পিক্সেল মাইল একটি ছবিতে রূপান্তরিত হয়। একটি বর্গাকৃতির পিক্সেলকে খালি চোখে দেখা যায় না।
পিক্সেল শুধু যে ইমেজ গঠনের কাজ করে তা নয়। এক একটি পিক্সেলকে ধরে রাখতে হয় এক একটি বাইনারি ডাটা। সহজভাবে বলতে গেলে; ইমেজ যদি একটি রঙিন দেয়াল হয়, তাহলে এক একটি ইট এক একটি পিক্সেল।
মনে করুন, একটি ডিজিটাল ইমেজের দৈর্ঘ্যে ৩ হাজার পিক্সেল আর প্রস্থে ২ হাজার পিক্সেল। সুতরাং পুরো ইমেজের আয়তন দাঁড়ায়
৩ হাজার গুণ ২ হাজার = ৬০ লক্ষ পিক্সেল;
এটি হবে ৬ মেগাপিক্সেল এর ছবি।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী ১০ লক্ষ পিক্সেল = ১ মেগাপিক্সেল।
এই মেগাপিক্সেল-ই হচ্ছে ক্যামেরার লেন্সে তোলা ছবির আয়তনের একক।
তবে মেগা পিক্সেল কিন্তু ক্যামেরার বা ক্যামেরার লেন্সের কোন বিশেষ ক্ষমতা না। বরং ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার পর তোলা সেই ছবিটা কত পিক্সেল বিশিষ্ট হবে তার পরিমাপ।
সাধারনত বলা হয়ে থাকে যে স্থির দৃষ্টিতে একটি স্থিরচিত্র হিসেবে মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগা পিক্সেলের ছবি গ্রহন করতে পারে। তবে চলমান ছবি বা ভিডিও হিসেবে মানুষের চোখ ৭৭৭.৬গিগাপিক্সেল/সেকেন্ড পর্যন্ত চিত্রগ্রহন করতে সক্ষম। অবশ্য একেকজনের দৃষ্টিশক্তি অনুযায়ী এই সামর্থ্যের তারতম্য দেখা যায়। পিক্সেল সম্পর্কে আরো জানতে আমাদের ব্লগে প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা আছি সবসময় আপনাদের পাশেই।
See lessহ্যাম রেডিও কি ?
Amateur radio, বা Ham radio হচ্ছে আমেচার রেডিও বা হ্যাম রেডিও হচ্ছে একটি বিশ্বব্যাপি কমিউনিটি যার মাধ্যমে সারা বিশ্বের প্রায় ৩ মিলিয়ন ব্যাক্তি নিজেদের মাঝে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন । ২০০৪ সালের জরিপ অনুযায়ী এমেরিকায় ৭ লক্ষ , জাপানে ৬ লক্ষ , দক্ষিন কোরিয়ায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার , থাইল্যান্ডে ১ লক্ষ ৪০ হাজRead more
Amateur radio, বা Ham radio হচ্ছে আমেচার রেডিও বা হ্যাম রেডিও হচ্ছে একটি বিশ্বব্যাপি কমিউনিটি যার মাধ্যমে সারা বিশ্বের প্রায় ৩ মিলিয়ন ব্যাক্তি নিজেদের মাঝে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন । ২০০৪ সালের জরিপ অনুযায়ী এমেরিকায় ৭ লক্ষ , জাপানে ৬ লক্ষ , দক্ষিন কোরিয়ায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার , থাইল্যান্ডে ১ লক্ষ ৪০ হাজার , কানাডায় ৫৭ হাজার , জার্মানিতে ৭০ হাজার , ইংল্যান্ডে ৬০ হাজার , সুইডেনে ১১ হাজার , নরওয়েতে ৫ হাজার এবং আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ১৬ হাজারের বেশি হ্যাম এই বিষয়ে যথেষ্ট এগিয়ে আছে । তারা স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে কাজ করে অ্যামেচার রেডিও নিয়ে আরও গবেষণা করার জন্য মহাকাশের বুকে নিজেদের অ্যামস্যাট (অ্যামেচার স্যাটেলাইট) পাঠিয়েছে, যা বিশ্বের যে কোন হ্যাম বিনা পয়সায় ব্যবহার করতে পারে !
অ্যামেচার রেডিও কিন্তু শুধু কথা বলার জন্য নয় , এই রেডিও ব্যবহার করে আপনি অ্যামেচার স্যাটালাইট , অ্যামেচার টেলিভিশন, স্লো-স্ক্যান টিভি , ফাস্ট-স্ক্যান টিভি , ডাটা ট্রান্সমিশনের বিভিন্ন মোডের ব্যবহার , মোর্স কোড ও রেডিওকে মডেম হিসেবে ব্যবহার করার মতো আরো অনেক মজার মজার কাজ করতে পারবেন । দুর্যোগের সময়েও অ্যামেচার রেডিও খুব কাজে লাগে। কারণ তখন ফোন নেটওয়ার্ক কাজ করে না। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে , এসব কাজে আমাদের সাহায্য করার জন্য সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ HAM বসে আছে , যাদের পেশা অথবা শখই হলো বিনামূল্যে অন্যান্য HAM দেরকে সাহায্য করা এবং অ্যামেচার রেডিও নিয়ে গবেষণা করা ।
আমরা যদি এশিয়ার অন্যান্য দেশের সাথে আমাদের দেশের সাথে তুলনা করি , তাহলে বলা যায় যে, আমরা অন্যান্য দেশের থেকে প্রযুক্তি ও দক্ষ লোকবলের দিক থেকে যথেষ্ট এগিয়ে আছি । কারণ আমাদের দেশে ইকোলিংকে সংযুক্ত যে রিপিটারটি আছে , সেটি ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটে সংযুক্ত আছে একটি আইএসপি-র অফিসে এবং সেই আই্এসপি এর মালিক নিজে একজন হ্যাম এবং তিনি বা্ংলাদেশের হ্যামদের থেকে কোন অর্থ নেন না এই সেবা দেয়ার বিনিময়ে । আর বাংলাদেশের হ্যামরা সবসময়ই কেউ না কেউ ব্যান্ডে থাকে । তারা সবসময়ই নিজেদের মধ্যে নানা বিষয়ে কথাবর্তা বলে , এমন কোনো দিন নেই যেদিন ব্যান্ডে ১০-১২ টা বিদেশী স্টেশন আসে না । বিদেশের প্রত্যেকটি দেশের হ্যামদের কাছে সিয়েরা ২১ ল্যান্ড (বাংলাদেশের কলসাইন S21 দিয়ে শুরু , তাই বাংলাদেশকে সিয়েরা ২১ ল্যান্ড বলা হয়) খুবই জনপ্রীয় । কারণ হচ্ছে , যখনই কোন বিদেশী স্টেশন আমাদের দেশের ইকোলিংকের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্টেশনের সাথে কথা বলতে চায় , তখন অবশ্যই কেউ না কেই তাদের উত্তর দেয় । বিদেশী স্টেশনগুলো অনেক সময়ই বাংলাদেশের স্টেশনগুলোর সাথে কথা বলে হ্যাম রেডিও সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশী হ্যামদের সাহায্য নেয় । এসবই হয় ইংরেজী ভাষায় , এতে করে আমাদের ইংরেজী ভাষার চর্চাটাও খুব বেশী হয় , যা আমাদের জন্য একান্ত দরকার । আমাদের দেশে হ্যামরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রেডিও সিগন্যাল পাঠাচ্ছেন বহনযোগ্য রিপিটার ব্যবহার করে , যেগুলো বাংলাদেশী প্রযুক্তিতে অতি সামান্য অর্থ ব্যয় করে হাতে তৈরি করা হয়েছে ।
এটার জন্য আপনার প্রথমে লাগবে একটি রেডিও সেট ও লাইসেন্স। রেডিও সেট আপনাকে মনে হয় বিদেশ থেকে আনাতে হবে। বাংলাদেশে এগুলো পাওয়া যায় না। আর লাইসেন্স নিতে হবে BTRC থেকে পরীক্ষা দিয়ে। লাইসেন্স নিতে খুব একটা খরচ পড়বে না। এটাচ ফাইল দেখুন।
See less