- About
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked Questions
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked Questions
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
How do I change my service provider in Bangladesh ?
Mobile Number Portability service launched at 158 Tk.Upon applying for the MNP, the operator will change within 72 hours. However, customers will have to wait an additional 90 days before being able to switch operators again.
Mobile Number Portability service launched at 158 Tk.Upon applying for the MNP, the operator will change within 72 hours. However, customers will have to wait an additional 90 days before being able to switch operators again.
See lessWhat is the ARK OS ?
Chinese smartphone maker Huawei make a backup Android replacement OS Name is “Ark OS.” it’s an Android fork à la Amazon’s Fire OS, or an Android-compatible OS like Jolla. It appears Huawei has trademarked a few names in Europe. In terms of the names that was filed, the listings cover ‘Huawei Ark OSRead more
Chinese smartphone maker Huawei make a backup Android replacement OS Name is “Ark OS.”
it’s an Android fork à la Amazon’s Fire OS, or an Android-compatible OS like Jolla.
It appears Huawei has trademarked a few names in Europe. In terms of the names that was filed, the listings cover ‘Huawei Ark OS,’ ‘Huawei Ark,’ ‘Ark,’ and ‘Ark OS,’ thus suggesting that Huawei’s Android and Windows alternative will be marketed as such. As usual, there’s no guarantee Huawei will ever use this name, but it’s certainly more appealing to global audiences than the ‘HongMeng OS’.
Huawei had confirmed quite recently that it is working on its own operating system as an alternative to Android, and thanks to several trademarks that Huawei submitted, we may know the name of that operating system.
The company has trademarked three names with EUIPO (European Union Intellectual Property Office), including HUAWEI ARK OS, HUAWEI ARK, ARK, and ARK OS. All of these trademarks were filed on May 24, so only a couple of days ago.
See lessকম্পিউটার মনিটরের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কিভাবে করবো?
কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা কি তা বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা হয়তো কম্পিউটার ছাড়া একদিনও চলতে পারেনা অথচ এর যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দিকে কোন নজর নেই। যেহেতু দিনের অনেকটা সময় আমরা কম্পিউটারের সামনেই কাটাই তাই এর যত্ন নেওয়াও আমদের জন্য খুবই প্রয়োজন। কেননা কম্পিউটারকে যদি পরিচর্Read more
কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা কি তা বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা হয়তো কম্পিউটার ছাড়া একদিনও চলতে পারেনা অথচ এর যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দিকে কোন নজর নেই। যেহেতু দিনের অনেকটা সময় আমরা কম্পিউটারের সামনেই কাটাই তাই এর যত্ন নেওয়াও আমদের জন্য খুবই প্রয়োজন। কেননা কম্পিউটারকে যদি পরিচর্যা না করেন, এটির প্রতি যদি যত্নবান না হন, তবে এর থেকেও ভাল ফলাফল আপনি আশা করতে পারবেন না।
নিচে কম্পিউটার মনিটরের জন্য কিছু যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ টিপস দেওয়া হল:
১) মনিটরের কাছাকাছি খাওয়া বা কিছু পান করা থেকে বিরত থাকুন।
২) মনিটরের পর্দায় খোঁচা দিবেন না কেননা এটা শুধু কাচের নয় প্লাস্টিকের ফলে ক্ষতি হতে পারে। তবে আগের সিআরটি মনিটরের পর্দা কাচের ছিল বিধায় খোঁচা দিলেও সমস্যা হত না তবে দাগ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৩) আপনার মনিটর থেকে চুম্বক জাতীয় পদার্থ দূরে রাখুন। বস্তুত, সব কম্পিউটার এবং ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি থেকে চুম্বক দূরে রাখাই ভালো!
৪) আপনার মনিটরে যদি ময়লা জমে তবে একটি নরম কাগজ, গামছা বা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। তবে এই ক্ষেত্রে স্যাঁতসেঁতে ভেজা কাপড় বা ক্লীনার্স এড়ানোর চেষ্টা করুন।
৫) যদি আপনার মনিটরে সমস্যা থাকে যেমনঃ একটু পর পর বন্ধ হয়ে যায় তবে এর সাথে লাগানো তার চেক করে দেখতে পারেন কারণ অনেক সময় তার লুজ হয়ে এই সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৬) অবশেষে, আপনার চাহিদা অনুযায়ী একে নিয়ন্ত্রন করতে ভুলবেন না। পর্দায় যদি শব্দ পড়তে সমস্যা হয় তবে মনিটরটি সরিয়ে আপনার মুখ থেকে এমন দূরত্বে রাখুন যেন লেখা সহজে পড়া যায়।
See lessকম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ কত প্রকার?
কম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ কাজের ধরণ ও প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার প্রথমত ৩ প্রকার। যথা: (১) Analog Computer (২) Digital Computer (৩) Hybrid Computer আকার ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার আবার ৪ প্রকার। যথা: (১) Super Computer (২) Mainframe Computer (৩) Micro Computer (৪) Mini Computer মানুষেরRead more
কম্পিউটারের শ্রেণি বিভাগ
কাজের ধরণ ও প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার প্রথমত ৩ প্রকার।
যথা:
(১) Analog Computer
(২) Digital Computer
(৩) Hybrid Computer
আকার ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার আবার ৪ প্রকার। যথা:
(১) Super Computer
(২) Mainframe Computer
(৩) Micro Computer
(৪) Mini Computer
মানুষের ব্যবহারিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে মাইক্রো কম্পিউটারকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়।
(১) Desktop Computer
(২) Laptop Computer
(৩) Notebook Computer
(৪) Palmtop Computer
কম্পিউটারের উপাদান সমূহ:
কম্পিউটারের প্রধান উপাদান ২টি।
যথা:
(১) Hardware
(২) Software
Hardware
কম্পিউটারের যে সকল যন্ত্রাংশ ধরা, ছোঁয়া এবং স্পর্শ করা যায় তাদেরকে Hardware বলা হয়। কিছু Hardware এর নামের তালিকা দেয়া হল।
যেমন:
(১) মাউস
(২) কীবোর্ড
(৩) পিন্টার
(৪) মনিটর
(৫) সিপিইউ
(৬) মাদারবোর্ড
(৭) হার্ড ডিক্স
(৮) প্রসেসর ইত্যাদি।
Software
কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রকার প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টিকে Software বলে। যা কম্পিউটারকে কার্যউপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: মানুষের শরীরটা হচ্ছে Hardware আর প্রাণটা হচ্ছে Software। মানুষের প্রাণ না থাকলে যেমন শরীরের কোন কাজ নেই ঠিক তেমনি ভাবে Software ছাড়া Hardware এর কোন কাজ নেই।
Software এর প্রকারভেদ:
Software প্রধানত দুই প্রকার।
যথা:
(১) Operating/System Software
(২) Application Software.
(১) Operating/System Software
কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের কার্যক্ষমতা ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ সম্বলিত প্রোগ্রাম সমূহকে Operating/System Software বলে। অপারেটিং সিস্টেম সমূহ সিস্টেম সফটওয়্যারের অন্তর্ভুক্ত। Windows 7, Windows 10, Windows 11, Linux, Android ইত্যাদি Operating/System Software এর উদাহরণ।
(২) Application Software
See lessকম্পিউটার দ্বারা বিভিন্ন কার্যসম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রাম সমূহকে Application Software বলে। Microsoft Office, Photoshop, Google Chrome ইত্যাদি Application Software এর উদাহরণ।
কম্পিউটার জেনারেশন কি?
কম্পিউটার প্রজন্ম: কম্পিউটার জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে এর প্রযুক্তিগত বিবর্তনকেই বোঝানো হয়ে থাকে। কম্পিউটার বিভিন্নপর্যায় অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় এসেছে। পরিবর্তন বা বিকাশের একেকটি পর্যায় বা ধাপকে একেকটি প্রজন্ম বলা হয়।কম্পিউটারকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথা চালু হয় আইবিএম কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপRead more
কম্পিউটার প্রজন্ম: কম্পিউটার জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে এর প্রযুক্তিগত বিবর্তনকেই বোঝানো হয়ে থাকে। কম্পিউটার বিভিন্নপর্যায় অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় এসেছে। পরিবর্তন বা বিকাশের একেকটি পর্যায় বা ধাপকে একেকটি প্রজন্ম বলা হয়।কম্পিউটারকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথা চালু হয় আইবিএম কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন থেকে। কম্পিউটারের প্রজন্ম ভাগকরা হয়েছে এর যান্ত্রিক পরিবর্তন ও উন্নয়নের ভিত্তিতে।
কম্পিউটার প্রজন্মকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা:
(ক) প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (First Generation Computer): ১৯৫১-১৯৫৯
(খ) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Second Generation Computer): ১৯৫৯-১৯৬৫
(গ) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Third Generation Computer): ১৯৬৫-১৯৭১
(ঘ) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (Fourth Generation Computer): ১৯৭১- বর্তমানকাল
(ঙ) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (Fifth Generation Computer): ভবিষ্যৎ প্রজন্ম
ক) প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার : ১৯৫১ সাল থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্ম বলে অনুমান করাহয়। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোয় ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো অসংখ্য ডায়োড, ট্রায়োড ভালভ, রেজিস্টার, ক্যাপাসিটরইত্যাদি দিয়ে তৈরি হতো বলে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার ছিল আকৃতিতে বড় এবং স্বল্প-গতিসম্পন্ন। এ প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতো এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন হতো।
বৈশিষ্ট্যঃ
ভ্যাকুয়াম টিউববিশিষ্ট ইলেকট্রনিক বর্তনীর ব্যবহার।
চুম্বকীয় ড্রাম মেমরি।
সীমিত ডেটা ধারণক্ষমতা।
বিশাল আকৃতির ও সহজে বহন-অযোগ্য।
পাঞ্চকার্ডের উপযোগী ইনপুট-আউটপুট সরঞ্জাম।
রক্ষণাবেক্ষণ ও উত্তাপসমস্যা বড় অসুবিধা।
উদাহরণ: IBM 704, IBM 709
খ) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৫৯ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের দ্বিতীয় প্রজন্ম বলে অনুমান করা হয়। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ভালভের পরিবর্তে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার শুরু হয়।
বৈশিষ্ট্য:
ট্রানজিস্টরের ব্যবহার।
চুম্বকীয় কোর মেমরি।
উচ্চগতিবিশিষ্ট ইনপুট-আউটপুট সরঞ্জাম।
ফরট্রান ও কোবলসহ উচ্চতর ভাষার উদ্ভব।
আকৃতির সংকোচন।
তাপসমস্যার অবসান।
গতি ও নির্ভরযোগ্যতার উন্নতি।
উদাহরণ: IBM 1400, IBM 1620
গ) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালকে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলে মনে করা হয়।তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) বা সমন্বিত চিপ থাকে, যাতে অনেক অর্ধপরিবাহী ডায়োড, ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ থাকে। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়, কাজের গতি ও নির্ভরশীলতা বহুগুণ বেড়ে যায়।
বৈশিষ্ট্য:
ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার।
সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার।
আকৃতির সংকোচন ও অধিক নির্ভরশীলতা।
একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারীর ব্যবহারের সুবিধা।
হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপক প্রচলন।
মনিটরের প্রচলন।
মিনি কম্পিউটারের প্রচলন।
আউটপুট হিসেবে VDU (Video Display Unit) ও উচ্চগতির লাইন প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়।
উদাহরণ: IBM 360, IBM 370
ঘ) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার: ১৯৭১ সাল থেকে বর্তমান সময়কালকে কম্পিউটারের চতুর্থ প্রজন্ম বলে ধরা হয়। এই প্রজন্মেরকম্পিউটারে LSI (Large Scale Integration) ও VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি মাইক্রো প্রসেসরব্যবহার করা হয়।
বৈশিষ্ট্য:
মাইক্রো প্রসেসরের উদ্ভব।
দামের নিম্নগতি কিন্তু ক্ষমতা বেশি।
সরাসরি প্রোগ্রাম প্যাকেজ প্রয়োগের সুবিধা।
টেবিলের ওপর রেখে কাজ করার সুবিধা।
সাধারণ মানুষের ব্যবহারের সুযোগ।
উদাহরণ: IBM 3033, IBM PC
ঙ) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার: ব্যবহারিক ক্ষেত্রে এখনো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার প্রচলিত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে পঞ্চমপ্রজন্মের কম্পিউটার চালুর অব্যাহত প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)প্রয়োগ করা হচ্ছে।
বৈশিষ্ট্য:
See lessকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
অধিক সমৃদ্ধশালী মাইক্রো প্রসেসরের ব্যবহার।
বর্তনীগুলোয় অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার।
কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে প্রদত্ত নির্দেশের অনুধাবন।
সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন।
ডেটা ধারণক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি।
Super VLSI (Very Large Scale Integration) চিপ অবতারণা করা হয়েছে।
KIPS (Knowledge Information Processing System) ব্যবহার করা হচ্ছে।
কম্পিউটার কী?
কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। যাতে পূর্ব থেকে কিছু তথ্য দেয়া থাকে, যা ইনপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে ইনপুটকৃত গাণিতিক ও যৌক্তিক ডাটা সমূহকে প্রসেসর দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত সুনির্দিষ্ট আউটপুট প্রদান করে। কম্পিউটার শব্দের অর্থ হচ্ছে গননাকারী ডিভাইস বা যন্ত্র যা পূর্বে লিখিত নির্দেশনা অনুসারে (যাকে প্রোগ্রRead more
কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। যাতে পূর্ব থেকে কিছু তথ্য দেয়া থাকে, যা ইনপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে ইনপুটকৃত গাণিতিক ও যৌক্তিক ডাটা সমূহকে প্রসেসর দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত সুনির্দিষ্ট আউটপুট প্রদান করে। কম্পিউটার শব্দের অর্থ হচ্ছে গননাকারী ডিভাইস বা যন্ত্র যা পূর্বে লিখিত নির্দেশনা অনুসারে (যাকে প্রোগ্রাম বলে) উপাত্ত (Data) সংরক্ষণ করতে পারে, প্রক্রিয়াজাত করতে পারে ও তথ্য (Information) প্রদর্শন করতে পারে। প্রাধমিক অবস্থায় এটি শুধু গননার কাজে ব্যবহার করা হত। বর্তমানে কম্পিউটার দিয়ে গাণিতিক, যৌত্তিক ও সিন্ধান্তমুলক কাজ করা যায়।কম্পিউটার সংগঠনের অংশগুলো নিুরূপ-
ইনপুট ইউনিট:
যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটারকে যাবতীয় তথ্য বা উপাত্ত প্রদান করা হয় তাকে ইনপুট ইউনিট বলে।
যেমন-
কীবোর্ড
মাউস
স্ক্যানার
জয়স্টিক
লাইটপেন
ডিজিটাল ক্যামেরা
পাঞ্চকার্ড রিডার
অপটিকাল মার্ক রিডার
অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার এবং
পেপার টেপ রিডার ইত্যাদি ।
মেমরি ইউনিট:
যে ইউনিটে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করা যায়, তাকে মেমরি ইউনিট বলে।
যেমন-
হার্ডডিস্ক
ফ্লপি ডিস্ক সিডি
ডিভিডি এবং
ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।
গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট:
গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট যাবতীয় হিসাব করে থাকে।
যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি কার্য সম্পন্ন করে।
নিয়ন্ত্রণ ইউনিট:
এই অংশ কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।
আউটপুট ইউনিট:
যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় ফলাফল প্রদান করে, তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।
যেমন-
মনিটর
প্রিন্টার
ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে
ফিল্ম রেকর্ডার
স্পিকার এবং
মাইক্রোফোন ইত্যাদি।
আর আমাদের আধুনিক কম্পিউটারের জনক হচ্ছে: জনক চালর্স ব্যাবেস।
See lessCDC- 6600 কী?
CDC- 6600 হচ্ছে প্রথম সুপার কম্পিউটার যা রিলিজ হয়েছিল সেপ্টেম্বর মাসে ১৯৬৪ সালে এবং এর ডিজাইনার ছিল (Seymour Cray) সেমুর ক্রে।
CDC- 6600 হচ্ছে প্রথম সুপার কম্পিউটার যা রিলিজ হয়েছিল সেপ্টেম্বর মাসে ১৯৬৪ সালে এবং এর ডিজাইনার ছিল (Seymour Cray) সেমুর ক্রে।
See lessওয়াইফাইয়ের গতি বাড়ানোর উপায় কি?
ইন্টারনেটের পিছনে আপনি যত টাকা খরচ করেছেন সেই অনুপাতে নেটে গতি পাচ্ছেন না? অনেককেই এমন অভিযোগ করতে শোনা যায়৷ এমনকী ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট করতে চাইলেও নাকি একই অবস্থা৷ ইন্টারনেট স্পিড নেই৷ তবে এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে৷ কোনও টাকা খরচ না করেই৷ চলুন আজই আমরা জেনে নিই.... ওয়াই-ফাইRead more
ইন্টারনেটের পিছনে আপনি যত টাকা খরচ করেছেন সেই অনুপাতে নেটে গতি পাচ্ছেন না?
অনেককেই এমন অভিযোগ করতে শোনা যায়৷ এমনকী ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট করতে চাইলেও নাকি একই অবস্থা৷ ইন্টারনেট স্পিড নেই৷ তবে এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে৷ কোনও টাকা খরচ না করেই৷
চলুন আজই আমরা জেনে নিই….
ওয়াই-ফাইয়ের গতি বাড়ানোর কয়েকটি সহজ উপায়:
১. রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন:
ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়ানোর সহজ উপায় হল রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করা৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়৷ যা উচিত নয়৷ পাশাপাশি বেশিরভাগ রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না৷ ফলে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো ও রিসিভ করা সম্ভব হয় না৷ তাই রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত যেখান থেকে রাউটার সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে বা সংকেত রিসিভ করতে পারে৷
২. ওয়্যারলেস রাউটারের সামনে একটি উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:
কখনও কখনও রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করে ইন্টারনেটের গতি উন্নত বাড়ানো সম্ভব হয় না৷ এই ক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করা যেতে পারে৷ যদি একটি রাউটারের চারপাশে অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানো যেতে পারে৷ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে তবেই বাড়বে ইন্টারনেটের স্পিড৷
৩. একটি ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করা:
রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়াতে একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন ব্যবহারকারী৷ এই রিপিটার রাউটার ও সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতু হিসাবে কাজ করবে৷ বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন কম দামে৷
৪. কম ডিভাইসে ওয়াইফাই ব্যবহার করুন:
ওয়াইফাই কানেকশনের ডিভাইস সংখ্যা সীমিত আকারে দিন। বাড়িতে কোনো অনুষ্ঠান কিংবা পার্টি আছে। সেই সময় বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়- স্বজন সকলেই আসছেন। আর ঘরে থাকা সকল ডিভাইস কিংবা আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বন্ধুদের ডিভাইস গুলোতে সংযোগ দিলে ইন্টারনেট স্পীড ধীরগতির হবে। মনে রাখবেন এক সাথে বেশি ডিভাইসের সাথে সংযোগ দিলে ওয়াইফাই স্পীড অত্যন্ত কমে যাবে।
৫. ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করতে হবে:
একটি ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য স্লো হতে পারে৷ ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট, বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি কমতে বাধ্য৷ তাই ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করলে ইন্টারনেটের স্পিড বাড়বে৷
৬. রাউটার হার্ডওয়ার আপগ্রেড করে দেখুন:
আউটডেটেড হার্ডওয়ারের কারনেও কিন্ত ইন্টারনেট স্পিড ধীরগতির হয়ে যায়। তাই অবশ্যই অবশ্যই আপগ্রেডেড মডেলের ওয়াইফাই রাউটার ব্যাবহার করার চেষ্টা করুন। পুরাতন রাউটারে ইন্টারনেটে স্পীড ধীর গতির হতে পারে। এছাড়াও অনেক সময় ওয়াইফাইয়ের স্পীড কম হওয়ার কারণ হতে পারে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের দেয়া ওয়াইফাই রাউটারের কারণে। বর্তমান সময়ে বাজারে থাকা সর্বাধুনিক টেকনোলজির রাউটার গুলো ব্যাবহার করে দ্রুতগতির ওয়াইফাই কানেকশন পাওয়া সম্ভব।
৭. চোখের উচ্চতায় রাউটার রাখুন :
মাটি থেকে ৫ ফুট উচ্চতায় ওয়াইফাই রাউটারটি স্থাপন করলে সিগন্যাল সবথেকে ভালো হয়। মোটামোটি আপনার চোখের উচ্চতায় রাউটারটি স্থাপন করুন। সিগন্যালে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এমন কোন ডিভাইসের সাথে ওয়াইফাই রাউটারটি রাখবেন না। যেমনঃ মাইক্রোওয়েভ, কর্ডলেস ফোনের বেস, প্রিন্টার, অন্য কোনো রাউটার ইত্যাদি।
৮. ফ্রিকুয়েন্সি দেখে রাউটার কিনুন :
বেশিরভাগ ওয়াইফাই রাউটার 2.4GHz ও 5GHz ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ডে চলে। ৫ গিগাহার্জের ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ডের রিচ কম হলেও সংযোগের বাধা কম হয়। তবে হ্যাঁ ২.৪ গিগাহার্জের সংযোগের বাধা বেশি হয়। তাই যদি আপনি ওয়াইফাইয়ের গতি বাড়িয়ে নিতে চান তাহলে ৫ গিগাহার্জের ওয়াইফাই রাউটার ব্যাবহারের করার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার ইন্টারনেটের স্পিড যেমন বৃদ্ধি পাবে এবং কানেকশন বাধা কম হবে। মনে রাখা ভালো স্বল্প দূরত্বে 5GHz রাউটার বেশি কার্যকর। দূরত্ব কম হলেও স্পীড বেশি পাওয়া যায় এই কম্পাঙ্কে। একটি প্রতিবেদনে জানা যায়, ওয়াইফাই সিগন্যালের জন্য সবথেকে বড় বাধাগুলোর মাঝে অন্যতম বাধা হচ্ছে পানি এবং জানালা। আশপাশে পানির পাইপ থাকলে সেটা স্লো করে দিতে পারে ওয়াইফাইয়ের স্পীড।
See lessWhat is ILO on HP serve?
Integrated Lights-Out (iLO) is a far off server the executives processor installed on the framework sheets of HP ProLiant and Blade servers that permits controlling and observing of HP servers from a far off area. HP iLO the executives is an integral asset that gives various ways of arranging, updatRead more
Integrated Lights-Out (iLO) is a far off server the executives processor installed on the framework sheets of HP ProLiant and Blade servers that permits controlling and observing of HP servers from a far off area. HP iLO the executives is an integral asset that gives various ways of arranging, update, screen, and run servers remotely.
The installed iLO the executives card has its own organization association and IP address to which server administrators can interface by means of Domain Name System (DNS)/Dynamic Host Configuration Protocol (DHCP) or through a different devoted administration organization. iLO gives a remote Web-based control center, which can be utilized to regulate the server remotely. The iLO port is an Ethernet port, which can be empowered through the ROM-Based Setup Utility (RBSU).
ILO represents Integrated Lighs Out and it is the HP prorietary programming apparatus used to control the HP Server. ILO apparatus is utilized to Manage/Troubleshoot and control HP equipment utilizing ILO console. It is maily worked under http and https conventions. We can assume responsibility for HP server through any Web program remotely utilizing VPN association ordinarily.
iLO comes preconfigured with proLiant servers of the 300 series or more. A default iLO client record and secret phrase is incorporated. iLO can be arranged through multiple ways including:
The iLO the executives instrument permits a client to play out the accompanying activities on the server remotely:
HP 100 series servers incorporate the Lights-Out 100 Remote Management Option with restricted provisions. HP iLO has now been supplanted by Integrated Lights-Out Advanced (known as iLO2 and iLO3). The most recent arrivals of HP Integrated Lights-Out 2 (iLO2) and Lights-Out 3 (iLO3) have worked on the server arrangement measure and empowered remote force and warm improvement. As of Aug 2011, the current firmware forms of iLO 2 and iLO 3 are 2.07 and 1.26, separately.
See less