কাস্টম রমে কি সুবিধা দিতে পারে এবং কেন কাস্টম রম ইন্সটল করবো?
Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our ITSupportBD questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other IT people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
কাস্টম রোমের সুবিধা গোল হচ্ছে :-
ফার্মওয়ার Update:
স্টক ফার্মওয়্যারের চেয়ে কাস্টম রমের আপডেট পাওয়া যায় অনেক তাড়াতাড়ি। যেহেতু অনেক ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডেভেলপাররা মিলে কাস্টম রম বানায়, তাই কয়েক সপ্তাহ পর পর নাইটলি বিল্ড রিলিজ করা হয় যাতে নতুন ফিচার যুক্ত করা থাকে।
Better Performance:
কাস্টম রমে সব ধরনের ব্লোটওয়্যার আন-ইন্সটল করা থাকে। তাই এটা স্টক রমের তুলনায় ফাস্ট হয়, র্যা মও কম খরচ হয়। এছাড়া অনেক সময় রমের সাথে কাস্টম কার্নেল দেওয়া থাকে যেটা ডিভাইস আরও দ্রুত করতে সাহায্য করে।
Android Version Upgrade:
কাস্টম রম ডেভেলপ করার অন্যতম উদ্দেশ্য থাকে এন্ড্রয়েডের ভার্সন আপগ্রেড করা। অর্থাৎ আপনি কাস্টম রমের মাধ্যমে আপনার মোবাইলের এন্ড্রইডের আপডেট ভার্সন ইন্সটল করতে পারবেন । তবে এটা নির্ভর করে আপনার ডিভাইসের জন্য কেউ আপগ্রেডেড রম রিলিজ করেছে নাকি তার উপর।
Better Software Support:
কাস্টম রমে অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপের জন্য সাপোর্ট দেওয়া থাকে যা হয়তো আগে স্টক রমে ইন্সটল হত না।
ফোনের প্রসেসরের স্পিড কন্ট্রোলঃ
আগেই বলেছি এন্ড্রয়ডে সব কিছুকেই ফাইল হিসেবে দেখা যায়। তাই রুট পারমিশন থাকলে আপনি আপনার ফোনের প্রসেসরের স্পিডও বাড়াতে পারবেন। এটাকে বলে ওভারক্লকিং। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের প্রসেসরের সর্বোচ্চ স্পিড ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এতে করে আপনার ব্যাটারি অনেক বেশি খরচ হবে। আবার আপনি ইচ্ছা করলে ব্যাটারি বাঁচানোর জন্য সিপিইউ স্পিড কমিয়েও রাখতে পারেন। এটাকে আন্ডারভোল্টিং বলে।
ফোন ব্যাকআপঃ
রুট করার সবচাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে ব্যাকআপ তৈরি করা। গুগল হয়ত কিছু ব্যাকআপ সুবিধা দেয় কিন্তু সেটা কন্ট্যাক্টস, ক্যালেন্ডার, জি-মেইল পর্যন্তই। রুট করার মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের সফটওয়ারের একটা হুবহু কপি করে রাখতে পারবেন এপ্লিকেশন সেটিংস সহ!! ধরুন রুট করার পর রম আপগ্রেড করবেন বা কাস্টম রম ইন্সটল করতে মন চাইলো। ইন্সটল করার পরে দেখলেন ভালো লাগছে না। তখন? ব্যাকআপ করা থাকলে সেই ফাইলটি ফ্ল্যাশ করুন, আপনার ডিভাইস ঠিক আগের মত অবস্থায় ফিরে যাবে। আপনার মেমোরি কার্ডের ফাইলগুলো পর্যন্ত ফিরে পাবেন একইরকম ভাবে। এজন্য রুট করার পর যা কিছু করার আগে ব্যাকআপ করে নিন।
আপনার আপ্লিকেশন ডাটাসহ ব্যাকআপ করার জন্য Titanium Backup ব্যবহার করতে পারেন।
ফোনের স্টক রম ব্যাকআপ করার জন্য কাস্টম রিকভারি ইন্সটল করতে পারেন।
আপনার ডিভাইস MTK চিপসেট হলে নিজেই রিকভারি বানিয়ে নিতে পারবেনঃ
অথবা সরাসরি MTK Droid Tools দিয়েই ব্যাকআপ নিয়ে রাখতে পারবেনঃ
এই ব্যাকআপ ফাইল SP Flash Tools দিয়ে ফ্ল্যাশ করতে হবে,
ফোনের র্যাম বাড়ানো এবং ফোন ফাস্ট করাঃ
আপনার ফোনে অনেক অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে আপনার র্যা ম অকুপাই করে রাখে। যার কারনে ফোন স্লো হয়ে যায় এবং ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি খরচ হয়। এর জন্য আপনি আপনার ফোনের অ্যাপ্লিকেশন গুলো হাইবারনেট করে রাখতে পারেন Greenify দিয়ে।
হয়তো আপনার ফোনের র্যা ম খুব কম, কাজ করতে সমস্যা হয়। ইচ্ছা করলে ভার্চুয়ালি র্যাম বাড়াতে পারেন।